Skip to content
Halishahar Begumjan High School

Halishahar Begumjan High School

Menu
  • Home
  • About Us
    • About Us
    • Our Vision
    • Our Mission
    • Managing Committee
    • History
  • Academic
    • Academic Events
    • Student Information
    • Rules & Regulation
    • All Employees
    • Class Routine
    • Subject
    • Examination Guideline
    • Student Activities
    • প্রতিষ্ঠাতা ও আজীবন দাতা
    • প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের তথ্য
    • এমপিও প্রাপ্তির সাল
    • পাঠদান সম্পকির্ত তথ্য
    • পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি
  • Result
    • Annual Exam Result 2023
    • Board Result
  • Administration
    • Carrier
    • Tender
    • Achievements
    • Publications
    • Book List
  • Admission
    • Admission Information
  • Photo Gallery
  • Facilities
    • Library
    • Auditorium
    • Lab
    • Club
  • Notice
  • Contact Us
  • Platinum Jubilee
Menu

History

বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর ও শিল্প এলাকা হিসেবে খ্যাত বৃহত্তর হালিশহর ও বন্দর এলাকায় শিক্ষার জ্যোতি ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘হালিশহর বেগমজান উচ্চ বিদ্যালয়’। সুবিস্তৃত খেলার মাঠ এবং নয়নাভিরাম পরিবেশের জন্য এই স্কুল অতুলনীয়। 

এ সুমহান বিদ্যানিকেতনের ইতিহাস বৈচিত্রপূর্ণ ও তথ্যসমৃদ্ধ। হালিশহরের বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মরহুম আবদুল মাবুদ সওদাগর সাহেবের মায়ের স্মৃতি রক্ষার্থে ও স্থানীয় এলাকাকে শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার নিমিত্তে তাঁরই নিজস্ব ৫ (পাঁচ) একর জায়গায় নিজ অর্থব্যয়ে ১৯৪৭ সালে বেগমজান উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পতেঙ্গা হালিশহরে শিক্ষার দ্বীপ শিখা জ্বালিয়ে দেন। এ মহৎ ব্যক্তি সর্বপ্রথম পুরাতন ঈশান মিস্ত্রির হাটের উত্তর দিকে লুপ্ত প্রায় জুনিয়র মাদ্রাসায় বেগমজান উচ্চ বিদ্যালয়ের গোড়া পত্তন করেন। সেই ঈশান মিস্ত্রির হাট এখন কিছু অংশ খালের ভেতরে বাকীটা বন্দরের জেটি এলাকার মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। বর্তমানে সেখানে সল্টগোলা গণি মালুমের মসজিদ অবস্থিত ঠিক তার সামনে ছিল বিরাট এক পুকুর। সে পুকুরের উত্তর-পশ্চিম কোনায় উত্তর-দক্ষিণ লম্বমান ছিল বেগমজান উচ্চ বিদ্যালয়। সে পুকুরটি আজ আর নেই, সে স্কুলের চিহ্নও নেই, আছে শুধু জেটির বড় বড় গুদাম শেড। ঐ সময় হালিশহর পতেঙ্গা এলাকা শিক্ষার আলো থেকে অনেক দূরে ছিল।

এমন দুঃসময়ে মরহুম মাওলানা আবু বশর ও মাওলানা নুরুল হক (হক সাহেব) ও পন্ডিত হাসমত উল্লাহকে নিয়ে হাইস্কুল প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেন। তাঁদের এ কাজে প্রাণপনে সহায়তা করেন মকবুল সওদাগরের বাড়ীর মোজাফ্ফর সাহেব (বাচাইয়ার বাপ) ও হাজী দরবেশ আলীসহ প্রমুখ ব্যক্তিগণ। মাওলানা নুরুল হক ও পন্ডিত হাসমত উল্লাহ প্রাণপনে স্কুলকে গড়তে মনোযোগ দিলেন। এ দুই মহৎ ব্যক্তি দরিদ্র শিক্ষক হয়েও দিনে দিনে হাইস্কুলে রূপান্তরিত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন। ধীরে ধীরে স্কুলে ষষ্ট থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত চালু করা হলো। তারপর শুরু হলো সরকারী মঞ্জুরীর জন্য তদবীর। একের পর এক শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তা আসেন। মাওলানা আবুল বশর, হক সাহেব, পন্ডিত হাসমত উল্লাহ ও হাছান মাষ্টার অনেক চেষ্টা করে সরকারী মঞ্জুরী আদায় করেন। পন্ডিত হাসমত উল্লাহ ও হাছান মাষ্টারের অনুপ্রেরণায় স্কুলে ফুটবল, ভলিবল ও নাটকের অনুশীলন শুরু হলো।

স্কুল থেকে সর্বপ্রথম প্রবেশিকা পরীক্ষা দেয় ১৯৫০ সনে। তখন স্থানীয় কোন পরীক্ষার্থী ছিল না। প্রথম বছর মাত্র একজন ছাত্র প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করেন। তাঁর নাম আসাদ আলী। দ্বিতীয় বছর বেশ কয়েকজন ছাত্র সুনামের সাথে পাশ করেন। তন্মধ্যে বিশিষ্ট সাংবাদিক মরহুম শরীফ রাজা অন্যতম। পরে উক্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষকের পদ অলংকৃত করেন প্রখ্যাত সাংবাদিক জয়নুল আবেদীন। এ সময় স্কুলটি ঈশান মিস্ত্রির হাট থেকে বর্তমান স্থানে স্থান্তরিত করা হয়। প্রথমে বর্তমান প্রাইমারী স্কুলের সামনে টিনশেডে জীর্ণশীর্ণ গৃহে স্কুল চলতো। পরে বর্তমানে অবস্থিত স্থানে কাঁচা ইটের পূর্ব পশ্চিমে লম্বা বিরাট ক্লাসরুম করা হয়। ১৯৬০ সালে ভয়াবহ তুফান ও জ্বলোচ্ছাসে স্কুলের ক্লাসরুমগুলো সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। 

স্কুলের কয়েজন প্রধান শিক্ষকের নাম হলেনা মরহুম ইব্রাহীম মিয়া, মরহুম সৈয়দ উল হক, মরহুম জয়নাল আবেদীন (এম.এ.বি.টি), আবদুল মালেক (বি.এ. বি.এড), ওবায়দুল হক, মরহুম সৈয়দ ফজলুল উল্লাহ ও জনাব নুরুল ইসলাম খান। বর্তমানে বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেনীতে প্রায় ১৩ শতাধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। তম্মধ্যে ৬০০ জন ছাত্রী। বিদ্যালয়ের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক। ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক পরীক্ষা কেন্দ্র সফল ভাবে এ বিদ্যালয়ে চালু ছিল। বর্তমানে প্রাইমারী পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র চালু রয়েছে। বন্দর থানার সরকারী অনুষ্ঠানাদী যেমন মৌসুমী ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, মৌসুমী শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতা, আন্তঃস্কুল ক্রীড়া ও সাঁতার প্রতিযোগিতা ইত্যাদি এ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিদ্যালয়টি ঘনবসতিপূর্ণ এবং বন্দর থানার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত বলে বেশ মর্যাদা পেয়েছে। ১৯৪৯ সাল থেকে অদ্যাবধি নিরবচ্ছিন্ন ভাবে বিদ্যালয়টির স্বীকৃতি নরায়ন আছে। উল্লেখ্য যে, দেশ স্বাধীন হবার পর এ বিদ্যালয়টিকে বন্দর থানা হেড কোয়াটার স্কুল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে বিদ্যালয় প্রধানকে বন্দর থানা উন্নয়ন কমিটির সদস্য মনোনীত করা হয়েছিল। বিদ্যালয়ে বয়স্কাউট, গার্লস গাইড ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে। এছাড়া সরকারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সফল ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছে। স্কুল পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দ, প্রধান শিক্ষক, সুযোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকামন্ডলী ও কর্মচারীবৃন্দ বিদ্যালয়ের মর্যাদা সংরক্ষন ও গুণগত মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে বিদ্যালয়ের পরিবেশ ও শিক্ষার মান প্রশংসনীয়। সর্বদিক দিয়ে বিবেচনায় আনলে বন্দর থানার উচ্চ বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে হালিশহর বেগমজান উচ্চ বিদ্যালয়টি শ্রেষ্ঠত্বের দাবী রাখে।

Notice Board

  • ইন-হাউজ ট্রেনিং ২০২৫ইং সংক্রান্ত
  • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫ইং
  • নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা ২০২৫ উদযাপন সংক্রান্ত
  • এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র হিসেবে অনুমোদন দেওয়া সংক্রান্ত
  • বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৫ উদযাপন সংক্রান্ত

গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটের লিঙ্ক
মাউশি
শিক্ষা মন্ত্রণালয়
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড
Gmail

গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইটের লিঙ্ক

মাউশি

শিক্ষা মন্ত্রণালয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড

Gmail

হালিশহর বেগমজান উচ্চ বিদ্যালয়
দক্ষিণ মধ্যম হালিশহর
৩৮ নং ওয়ার্ড পুরাতন ডাকঘর
বন্দর
চট্টগ্রাম

© 2025 Halishahar Begumjan High School